cover-fb-256

মাইক্রোসফট অফিস এপ্লিকেশন



মাইক্রোসফট অফিস এপ্লিকেশন

 

মাইক্রোসফট অফিস এপ্লিকেশন(Office Application) হচ্ছে একটি প্যাকেজিং সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার মধ্যে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, রয়েছে যা কম্পিউটারে প্রাথমিক ধারণার জন্য খুবই দরকারি। কয়েকটি সফটওয়্যার যেগুলো জানা থাকলে আপনি পরবর্তিতে কম্পিউটারের বেশকিছু কাজ করতে পারবেন।  কোর্সের বিষয় সমূহ হচ্ছে- ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, এক্সসিস, ফন্ট পেজ, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, -মেইল,এর ব্যবহার ইত্যাদি। এই কোর্সের মাধ্যমে মাইক্রোসফট অফিস সহ আরো অনেক খুঁটিনাটি কম্পিউটারে বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পারবেন।সরকারি চাকুরী আর জন্য এটি খুবই জরুরি। আপনার যদি কম্পিউটার, অনলাইন, ইন্টারনেট সম্পর্কে কোন জ্ঞান না থাকে তবে এই কোর্সটি আপনার জন্য।

অফিস এপ্লিকেশন কোর্সের সুবিধা সমূহ

 

বর্তমানে সকল প্রকার সরকারি বেসরকারি দপ্তরগুলোতে কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহণ করা প্রার্থীদের চাহিদা মান অনেক বেশি। তাই আমরা সবসময়ই বলি একটি ভালো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কম্পিউটার শিক্ষা এর গুরুত্ব অনেক রয়েছে। অফিস অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার কোর্স মাস মেয়াদী হয়। (Office Application) অফিস এপ্লিকেশন কম্পিউটার কোর্স করা থাকলে আপনি যেকোন ধরনের সরকারি বেসরকারি চাকুরি করতে পারবেন এছাড়াও ইন্টারনেট কোর্স শেখা থাকলে আপনারা বিভিন্ন কাজে যেমন ফ্রিল্যান্সিং বা বিভিন্ন মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে অনলাইনে টাকা আয় করতে পারবেন। অফিস এপ্লিকেশন (Office Application) কোর্স শিখিয়ে আপনি নিজেও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবেন যা আপনাকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
 

অফিস এপ্লিকেশন কোর্সের বৈশিষ্ট্য সমূহ

    ·         ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠ্যপুস্তক পড়ার ক্ষেত্রে অনেক সহায়ক।(Office Application)

    ·         বেসিক কম্পিউটার সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়।

    ·         সিলেবাস ভিত্তিক ক্লাস গ্রহণ সাপ্তাহিক পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে।

    ·         প্রতিটি ক্লাসে কম্পিউটার নিয়ে প্র্যাকটিস করার সুযোগ।

    ·         নিজেদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট হয়।

    ·         অনলাইন অফলাইনে দুই ধরনের ক্লাসের সুযোগ রয়েছে।

    ·         মাস্টার ট্রেইনার দ্বারা পরিচালিত ২৪ ঘন্টা অনলাইন সাপোর্ট।

    ·         সরকারি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।

    ·         সরকারি বেসরকারি দাপ্তরিক চাকুরী পাওয়া যায়।

    ·         আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়  নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা যায়।

    ·         ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং করা যায়।

    ·         ইন্টার্ণশিপ করার সুযোগ পাওয়া যায়।

    ·         যোগ্য প্রশিক্ষনার্থীদের জন্য রয়েছে চাকুরীর সুব্যবস্থা।

    ·         কম্পিউটার ওয়াইফাই সুবিধা এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্লাসরুম।




 

Post a Comment

1Comments
Post a Comment